বিষয়বস্তুতে চলুন

অলভার গলস্ট্রান্ড

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অলভার গলস্ট্র্যান্ড
জন্ম(১৮৬২-০৬-০৫)৫ জুন ১৮৬২
মৃত্যু২৮ জুলাই ১৯৩০(1930-07-28) (বয়স ৬৮)
স্টোকহোম, সুইডেন
পরিচিতির কারণMathematical model of the human eye, research on astigmatism
দাম্পত্য সঙ্গীসিগনে ব্রেথল্টজ
পুরস্কারজোরকেন্সকা পদক (১৯০৬)
চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯১১)
রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমির সভ্য
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রচক্ষুচিকিৎসাবিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহউপসালা বিশ্ববিদ্যালয়

অলভার গলস্ট্র্যান্ড (৫ জুন ১৮৬২ - ২৮ জুলাই ১৯৩০) হলেন একজন সুইডিশ চক্ষু ও চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ। তিনি ১৯১১ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।

জীবনী[সম্পাদনা]

সুইডেনের ল্যান্ডসক্রোনায় জন্মগ্রহণকারী গলস্ট্র্যান্ড উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ক্রমে চক্ষু থেরাপি এবং অপটিক্সের অধ্যাপক (১৮৯৪-১৯২৭) ছিলেন। তিনি অপটিক্যাল ইমেজ এবং চোখের আলোর প্রতিসরণ অধ্যয়নের জন্য শারীরিক গণিতের পদ্ধতি প্রয়োগ করেছিলেন এবং এই কাজের জন্য তিনি ১৯১১ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান।

গলস্ট্র্যান্ড বিষমদৃষ্টি বিষয়ক গবেষণা[১] এবং চক্ষুবীক্ষণ যন্ত্রের উন্নয়ন ও চোখের ছানি অপসারণের পরে ব্যবহারের সংশোধনমূলক লেন্সের উন্নতির জন্যও বিখ্যাত।

গালস্ট্র্যান্ড ১৮৮৫ সালে সিগনে ব্রেথল্টজকে (১৮৬২-১৯৪৬) বিয়ে করেন।

সমালোচনা[সম্পাদনা]

তিনি ১৯০৫ সালে রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমির সভ্য নির্বাচিত হন এবং পদার্থবিদ্যার ক্ষেত্রে একাডেমির পুরস্কার কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯২১ সালে কমিটিতে দায়িত্ব পালন করার সময় তিনি আলবার্ট আইনস্টাইনের বাঁধা দেয়ার জন্য তার অবস্থান ব্যবহার করেছিলেন, যিনি তার আপেক্ষিকতার তত্ত্বের জন্য পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার ক্ষেত্রে ১৪টি মনোনয়ন পেয়ে অন্য যে কোনও বিজ্ঞানীর চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন, যেটিকে গলস্ট্র্যান্ড ভুল বলে বিশ্বাস করতেন।[২]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Gullstrand, Allvar (1890) Skand. Arch. f. Physiol.; and (1901) Arch. f. Ophth., 53, pp. 2, 185.
  2. Ravin, James G. (১৯৯৯)। "Gullstrand, Einstein, and the Nobel Prize"। Arch Ophthalmol117 (5): 670–672। ডিওআই:10.1001/archopht.117.5.670অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 10326967 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]